বিইউএফটি’তে আন্তর্জাতিক টেক্সটাইল প্রযুক্তি ইন্টিগ্রেশন কনফারেন্সের অনুষ্ঠিত

বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজিতে (বিইউএফটি) ও চায়না টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং সোসাইটি (সিটিইএস) এর যৌথ আয়োজনে বিইউএফটি’র স্থায়ী ক্যাম্পাস মিলনায়তনে “২০২৪ চায়না-বাংলাদশে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলোপমেন্ট ফোরাম অন ইন্টারন্যাশনাল টেক্সটাইল টেকনোলজি ইন্টিগ্রেশন” র্শীষক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল ২০২৪) অনুষ্টানের শেষাংশে বিইউএফটি ও সিটিইএস এর মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস. এম. মাহফুজুর রহমান, বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মোজাফফর উদ্দিন সিদ্দিক, ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য যথাক্রমে রিয়াজ বিন মাহমুদ, খন্দকার রফিকুল ইসলাম,

মো: মশিউল আজম সজল, মোহাম্মদ নাসির, জনাব মো: জাকির হোসাইন, আব্দুল্লাহ হিল রাকিব, বাংলাদেশস্থ চীনা দূতাবাসের ইকোনমিক অ্যান্ড কমার্শিয়াল কাউন্সিলর সং ইয়াং, সিটিইএস’র পরিচালক ওয়াং ঝেং, চায়না টেক্সটাইল এন্ড অ্যাপারেল কাউন্সিল (ইউনাইটেড টেস্টিং সেন্টার) এর পরিচালক মিস ইয়াং হোংসান, চায়না ন্যাশনাল গার্মেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সহ সভাপতি জনাব ইয়াং জিয়াওডং, বাংলাদেশস্থ টেক্সটাইল এন্ড গার্মেন্ট ব্রাঞ্চ অব চায়না এন্টারপ্রাইজেজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মাইক জে, ডংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল অনুষদের ভাইস ডিন ওয়াং জিয়ানফেং এবং জিংজিয়াং কেমিক্যাল ফাইবার কোম্পানি লিমিটেডের প্রধান প্রকৌশলী জনাব জি ইউটিং।

সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিইউএফটি’র উপ- উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার আইয়ুব নবী খান। সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, শিল্পপতি ও পরিচালক, চীনা বিশেষজ্ঞ, বিইউএফটি’র রেজিস্ট্রার, ডিন, বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক–কর্মকর্তারা ও বাছাইকৃত শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

ফোরামের প্রাথমিক ফোকাস ছিল আন্তর্জাতিক টেক্সটাইল প্রযুক্তিকে একীভূত করার বিষয়ে আলোচনা করা এবং শেষ পর্যন্ত টেক্সটাইল খাতে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করা। উদ্ভাবন, টেকসই এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতির উপর জোর দিয়ে, সম্মেলনের লক্ষ্য ছিল শিল্পে পারস্পরিক সম্পর্ক বৃদ্ধি এবং উন্নয়নের জন্য একটি পথ-নির্দেশিকা প্রস্তুত করা। অংশগ্রহণকারীরা ইন্টারেক্টিভ সেশন, চমৎকার উপস্থাপনা, কৌশলগত অংশীদারিত্ব এবং উভয় দেশের টেক্সটাইল শিল্পে অগ্রগতির জন্য সহায়ক নেটওয়ার্কিং সুযোগগুলো নিয়েও আলোচনা করেন।