উদীয়মান তরুণ উদ্যেক্তা জুবেল আহমেদ

শূন্য থেকে শুরু করে, প্রতিকূল পথ ধরে এই তরুণ এবং উদীয়মান ব্যক্তি সমস্ত প্রতিকূলতাকে অতিক্রম করে, কঠোর পরিশ্রম ও সত্যনিষ্ঠার সাথে সফল উদ্যোক্তা হিসেবে তার লক্ষ্য অর্জন করেছেন। দেশের তরুণ প্রজন্ম যখন মাসিক উপার্জন নিয়ে অব্যাহতভাবে চাকরির নিরাপত্তা অর্জনের জন্য কঠোর লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে, তখন মোঃ জুবেল আহমেদ উদ্যোক্তা

ব্যবসায়ী হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে সম্মুখে অগ্রসর হয়ে সাধারণ মানুষের জীবনকে আরও সহজতর করে চলেছেন। বলছিলাম, দূরদর্শী তরুণ উদ্যোক্তা ও দেশ🌎বিদেশ হিস্টোরিয়াল ট্যুর এজেন্সির কর্ণধার ও অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এর মুন গ্রুপের কর্ণধার এবং প্রাণ কোম্পানির স্টার গ্রুপের সিলেট বিভাগের কর্ণধার মোঃ জুবেল আহমেদ। ২৮ বছর বয়সে তিনি এখন সফল উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী।

তিনি ভিন্নধারার দৃষ্টিভঙ্গি ও বিভিন্ন উদ্যোগের মধ্য দিয়ে দেশের অর্থনীতিকে সহায়তা করছেন এবং একটি শক্তিশালী তথ্য কাঠামো তৈরি করে তরুণ উদ্যোক্তাদের তাদের নিজ ক্ষমতায় সাফল্যের পথ দেখিয়ে চলেছেন। জুবেল আহমেদ সর্বদা জনসাধারণকে সাহায্য করতে চেয়েছেন, দেশ ও জনগণের জন্য কিছু করতে এবং আর্থ-সামাজিক প্ল্যাটফর্মের উন্নয়নে অবদান রাখতে চেয়েছেন।

যুক্তরাজ্য প্রবাসী, মোহাম্মদ আলাউদ্দিন সাহেবের ছেলে। ছোটবেলা থেকে তার তীব্র স্বপ্ন ছিল বড় বড় কোম্পানির সাথে ব্যবসা করার, এবং সেই স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যেই বাংলাদেশের সুনামধন্য কোম্পানি অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এর মুন গ্রুপের কর্ণধার এবং প্রাণ কোম্পানির স্টার গ্রুপের কর্ণধার সিলেট বিভাগের জগন্নাথপুর থানার কেউনবাড়ি বাজারে সুনামের সহিত ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।

বর্তমান সময়ে অনেক বেকার শিক্ষিত যুবক সঠিক কর্মসংস্থান না পাওয়ার কারণে, বিভিন্ন অসামাজিক কাজে লিপ্ত হয়ে, নিজের সুন্দর জীবনকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যাচ্ছে তাদের অজান্তেই। তার প্রধান উদ্দেশ্য গরিব-দুঃখী মানুষের কর্ম সংস্থান গড়ে, বেকারত্ব দূর করা এবং সামাজিক কাজ করা। জুবেল আহমেদের মতো চিন্তা-চেতনার মানুষ এই বর্তমান সমাজে খুবই প্রয়োজন।

যাদের সামর্থ্য আছে, তারা এই সমাজে ভালো কাজে এগিয়ে আসা প্রয়োজন। বর্তমানে এমন মানুষ আমাদের সমাজে খুবই প্রয়োজন, যারা জুবেল আহমেদ ভাই এর মতো, বেকার যুবকদের সঠিক কর্মসংস্থান তৈরি করে দিয়ে অন্ধকার জীবন থেকে আলোর পথে নিয়ে আসার সুযোগ করে দেন।