নেগেটিভ ইক্যুইটি নিয়ে বিএসইসি’র ব্যাখ্যা

নেগেটিভ ইক্যুইটি

নেগেটিভ ইক্যুইটি নিয়ে সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সেচেঞ্জ কমিশন ( বিএসইসি)।

বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, পুঁজিবাজারের নেগেটিভ ইক্যুইটি বা ঋণাত্বক মূলধনের সমস্যা সমাধানে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে কমিশন৷ যার ফলে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান বিগত সময়ে নেগেটিভ ইক্যুইটির একাউন্টের সব শেয়ার বিক্রি করে এবং মূল কোম্পানি থেকে তার সাবসিডিয়ারিকে বাড়তি মূলধনের যোগান দিয়ে এ সংকট থেকে বের হয়ে এসেছে।

অল্প কিছু প্রতিষ্ঠান এখনও নেগেটিভ ইক্যুইটি সমস্যা হতে বের হতে পারেনি। কমিশন আশা করছে স্বল্লতম সময়ে বাকি থাকা বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানগুলো উল্লেখিত সমস্যার সমাধান করতে পারবে।

বিষয়টি নিয়ে সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে এর পরিমাণ ও সংখ্যা সংক্রান্ত ভিন্ন ভিন্ন তথ্য এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নিজ নিজ নেগেটিভ ইক্যুইটি শূন্য শতাংশে নামিয়ে আনার নির্দেশ সম্বলিত যে সংবাদ প্রকাশিত হয় তা বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান ও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে যা পুঁজিবাজারের উন্নয়নে অন্তরায়।