আয়া সোফিয়ায় পর্যটকদের স্রোত

আয়া সোফিয়ায়

আয়া সোফিয়া বাইজেন্টাইন শাসনামলে বানানো স্থাপত্যকর্মটি তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরটি দাঁড়িয়ে আছে এশিয়া ও ইউরোপ দুই মহাদেশে ভাগ হয়ে। মহাদেশ দুটিকে যোগ করা বসফরাস প্রণালী শহরটিকে দুভাগে ভাগ করে ফেলেছে। এই শহরেরই ইউরোপীয় অংশে রয়েছে দৈত্যাকৃতির এক স্থাপত্যবিস্ময়।  আয়া সোফিয়া।

দীর্ঘ ৮৬ বছর পর আয়া সোফিয়া জাদুঘরকে মসজিদে রূপ দেয়ার পর এখন পর্যন্ত ১৫ লাখ দর্শনার্থী মসজিদটি পরিদর্শন করেছেন।

তুরস্কের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আনাদোলু এজেন্সিক জানায়, করোনা মহামারীর মধ্যেও প্রতিদিন হাজার হাজার তুর্কি ও বিদেশি নাগরিক আয়া সোফিয়া পরিদর্শন করে। সপ্তাহের কর্মদিবসে প্রায় ১৫ হাজার এবং সাপ্তাহিক ছুটির দিনে ২৫-৩০ হাজার দর্শনার্থী আয়া সোফিয়ায় আসে।

অর্থোডক্স খ্রিস্টানদের ক্যাথেড্রাল হিসেবে নির্মিত এই মসজিদে রূপান্তরিত হয় নবম শতকে উসমানীয় বিজয়ের পরে।

দেড় হাজার বছরের পুরনো ইউনেস্কোর এই বিশ্ব ঐতিহ্যটি ১৯৩৪ সালে জাদুঘর বলে ঘোষিত হয়েছে। কিন্তু গত জুলাইয়ে আয়া সুফিয়ার জাদুঘরের মর্যাদা বাতিল ঘোষণা করেন একটি তুর্কিশ আদালত।

রায়ে বলা হয়, এই ভবন মসজিদ ছাড়া অন্য কোনো কাজে ব্যবহার সম্ভাব্য বৈধ হবে না।

পরে ২৪ জুলাই জুমার নামাজ থেকে সেখানে নিয়মিত নামাজ শুরু হয়। তবে ভবনটি অমুসলিম ও বিদেশি পর্যটকদের জন্যও খোলা রাখা হয়েছে।

মসজিদে রূপান্তরিত হওয়ার পর তুরস্কের অন্য সব মসজিদের মতোই আয়া সোফিয়া উন্মুক্ত থাকবে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবার জন্য। মসজিদে রূপান্তর হওয়ার পূর্বে জাদুঘর হিসেবে ব্যবহার করা হতো আয়া সোফিয়া। সেসময় রবিবার-বৃহস্পতিবার সকাল ৯.৩০ থেকে বিকাল ৪.৩০ পর্যন্ত খোলা থাকতো । এর প্রবেশ মূল্য ছিল ২৫ তুর্কি লিরা (প্রায় ৳১,০০০)। এটি তুরস্কের সবচেয়ে বেশি পর্যটক ভ্রমণশীল স্থান।

মসজিদে রূপান্তরিত হওয়ার পর তুরস্কের অন্য সব মসজিদের মতোই আয়া সোফিয়া উন্মুক্ত থাকবে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবার জন্য। মসজিদে রূপান্তর হওয়ার পূর্বে জাদুঘর হিসেবে ব্যবহার করা হতো আয়া সোফিয়া। সেসময় রবিবার-বৃহস্পতিবার সকাল ৯.৩০ থেকে বিকাল ৪.৩০ পর্যন্ত খোলা থাকতো । এর প্রবেশ মূল্য ছিল ২৫ তুর্কি লিরা (প্রায় ৳১,০০০)। এটি তুরস্কের সবচেয়ে বেশি পর্যটক ভ্রমণশীল স্থান।

আরো পড়ুন- আর্মানিয়াকে দ্রুত ভূমি ছাড়তে বললেন এরদোগান